ব্রণ(একনি)যুক্ত ত্বকের যত্নে কোন খাবারগুলো খাবেন আর কোন খাবারগুলো খাবেন না।

ব্রণ (একনি) যুক্ত ত্বকের যত্নের অন্যতম জরুরি ব্যাপার হলো খাবার চুজ করা।কারণ শুধুমাত্র শরীরের বাইরে থেকে যত্ন নেয়াই তো সমাধান না।আমরা যা খাবার খাই সেগুলোর অনেক প্রভাব পড়ে আমাদের শরীরে।আর ব্রণ(একনি) যুক্ত ত্বকের যত্ন নিতে গেলে খাবারের প্রতি সজাগ দৃস্টি রাখতে হবে।আমরা অনেকে ভালো করে জানিনা যে কোন খাবারগুলো ব্রণ বাড়িয়ে তোলে এবং কোনগুলো আমাদের ব্রণের জন্য ভালো হবে।তো আজ আমরা এই ব্যাপারটা ডিটেইলস জানবো।

 

প্রথমেই আমরা জানব যে কোন ধরনের খাবারগুলো আমরা এড়িয়ে চলবো।

 

১.অতিরিক্ত লবন যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।কাঁচা লবন খাওয়া একেবারেই পরিত্যাগ করতে হবে।এমনকি টেলে নিয়ে বা ভেজে নিয়েও লবন খাওয়া যাবে না।

২.চিনি জাতীয় খাবার ব্রণ যুক্ত ত্বকের যত্ন নেবার প্রক্রিয়ার এক বড় শত্রু বলা যায়।কারণ এই চিনি জাতীয় খাবারেই গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জিআই) সবচেয়ে বেশি থাকে।এগুলো ইনসুলিন বাড়িয়ে তোলে এবং সে কারণে এন্ড্রোজেন হরমোন উৎপাদন ও অনেক বেড়ে যায়।এতে করে ব্রণ বাড়ে।

.সাদা পাউরুটি,সাদা চাল,সাদা ময়দা দিয়ে তৈরী খাবার,আলু এগুলো এড়িয়ে চলার চেস্টা করতে হবে।কারন এগুলো একদম উচ্চমাত্রার জিআই যুক্ত খাবার।মানে হাই গ্লিসেমিক ইনডেক্স যুক্ত খাবার।আরো থাকে হলো হাই লেভেলের গ্লুটেন নামক প্রটিন।এই জাতীয় খাবারগুলো ত্বকের অয়েল গ্ল্যান্ডগুলোকে বেশি মাত্রায় তেল উৎপাদন করতে প্রভাবিত করে।তাই ব্রণ (একনি) সমস্যাতে এই খাবারগুলো পরিহার করার চেস্টা করতে হবে।

৪.প্যাকেট এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার যেমন বিভিন্ন ধরনের চিপস এগুলো যতটা সম্ভব কম খেতে হবে।বিশেষ করে আলুর চিপস ও ফ্রেঞ্চ ফ্রাইজ অতিরিক্ত মাত্রার শর্করা থাকার এটি শরীরে ইনসুলিনের বিপরীতে কাজ করে অনেক দ্রুত।এতে করে ব্রণ(একনি) যুক্ত ত্বকের ব্যথা বেদনা বেড়ে যায় অনেক।

৫.ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার:
ফ্রাইড রাইস,ফ্রাইড চিকেন,চিজ বার্গারস,পিজ্জা ইত্যাদি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।কারণ এগুলো অয়েল প্রডিউস বাড়িয়ে তোলে এবং উচ্চমাত্রার ক্যালোরিযুক্ত হয়ে থাকে।যতই আকর্ষণীয় আর লোভনীয় হোক না কেন,ব্রণ (একনি) যুক্ত ত্বকের যত্নে অবশ্যই এই খাবারগুলো বাদ দিতেই হবে।

৬.সোডা: ড্রিঙ্কস হিসেবে সোডা জাতীয় ড্রিঙ্কস অনেকেরই পছন্দ।কিন্তু আসলে এতে অতিরিক্ত মাত্রায় ফ্রুক্টোজ নামক চিনি ছারা কিছুই নেই।আর হ্যা,চিনি ইনসুলিন লেভেল বাড়িয়ে ব্রণে সমস্যা বাড়াতে যে বিশেষ পারদর্শী তা তো আমরা জেনেছি।

৭.কাঁকড়া,লবস্টার,প্রনস এবং শ্রিম্প:

সামুদ্রিক খাবারগুলো যদিও লোভনীয় কিন্তু ব্রণ(একনি) যুক্ত ত্বকের যত্ন নেয়ার পর্যায়ে এই খাবারগুলোর অত্যধিক।মাত্রায় আয়োডিন থাকে বিধায় এগুলো ব্রণ বাড়িয়ে তোলে।আর চিংড়ি তো আমাদের।অনেকেরই ফেভারিট।কিন্তু ব্রণ (একনি) সমস্যা এগুলো যতটা সম্ভব কম খাওয়া যায় ততটাই ভাল।

৮.সয়াবিন সমৃদ্ধ খাবার:

সয়াবিন যেমন উপকারী আমাদের জন্য ঠিক তেমনি আবার এগুলোতে ফাইটোস্ট্রোজেনস ও আছে যা আমাদের হরমোনাল ব্যালেন্স কে প্রভাবিত করতে পারে এবং ত্বকে গ্রিজি ভাব তৈরী করে। এটা ব্রণ বাড়িয়ে তোলে।সয়াবিন তেল,সয় মিল্ক,সয়া সয়,সয় ময়দা এগুলোর খাবার অনেক বেশি পরিমাণে খাওয়া যাবে না।

৯.ডেইরি প্রডাক্টস:

এমেরিকান একাডেমি অফ ডার্মাটোলজি ( ADD) এর এক গবেষণায় প্রমানিত হয়েছে যে,দুগ্ধ জাতীয় খাবার ব্রণ বাড়িয়ে তোলে।কারণ,গরুর দুধে বোভাইন গ্রোথ হরমোন নামে একটা হরমোন উৎপাদিত হয় যা স্পেশালি এদের বিপাক প্রক্রিয়ায় কাজে লাগে।কিন্তু এই হরমোনটি আমাদের দেহে ইনসুলিন হওয়ার লেভেল বাড়িয়ে তোলে যা ব্রণকে আরো খারাপ অবস্থার দিকে নিয়ে যায়।এমনকি আমরা যেটাকে স্কিম মিল্ক বা ফ্যাট ফ্রি মিল্ক বলি সেটাও আসলে ব্রণের সমস্যাকে অনেকটাই বাড়িয়ে তোলে।

১০.চকলেট,কেক,ডোনাট,রোল,অতিরিক্ত চিনিযুক্ত বা লবনযুক্ত বিস্কিট এভয়েড করতে হবে।

১১.পোল্ট্রি চিকেন,রেড মিট যতটা সম্ভব বাদ দিতে হবে।কারণ এগুলোতে লিউসিন নামক এমিনো এসিড থাকে যা অয়েল প্রডিউসিং বাড়িয়ে দেয়।এতে করে ব্রণ বাড়ে।

১২.চা,কফি ক্যাফেইনযুক্ত খাবার :

বিভিন্ন গবেষণায় প্রমানিত যে ক্যাফেইন হয়তো সাময়িক একটা ভালো লাগা তৈরী করায় কিন্তু পাশাপাশি এটা কর্টিসল নামক স্ট্রেস হরমোন উৎপাদন বাড়িয়ে তোলে যা সেবাসকোস গ্ল্যান্ড এর অয়েল প্রডিউসিং ও বাড়িয়ে দেয়।এতে করে ব্রণের সমস্যাটি আরো প্রকট হয়।

১৩.ভাজাপোড়া খাবার:

বাইরের ভাজাপোড়া খাবার দেখতে যতই ভালো লাগুক আর খেতেও বা যতই স্বাদযুক্ত হোক তা যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ভালো না ঠিক তেমনি ব্রণের জন্যও ভালো নয়।এগুলো ত্বকের তৈলাক্ততা বাড়িয়ে তোলে ব্রণের সমস্যাকে আরো প্রকট করে।তাই যতটা সম্ভব না খাওয়াই ভালো।

১৪.চিজ বাটার,পনির,দই(মিস্টি দই) এগুলো যতটা সম্ভব কমিয়ে ফেলতে হবে।

১৫.বাদাম:
যদিও আমরা জানি যে বাদাম স্বাস্থ্যের জনস ভালো কিন্তু ব্রণ(একনি) প্রবণ ত্বকের যত্ন নিতে গেলে বাদামকে খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।প্রচুর পরিমানে ওমেগা ৬ নামক ফ্যাটি এসিড থাকার কারণে ব্রণ অনেক বাড়িয়ে তোলে। ব্রণের সমস্যা সমাধানে কিছুটা কস্ট করে হলেও এই জাতীয় খাবারগুলো বাদ দিতেই হবে।হয়তো আমরা কিছু খাবার সম্পর্কে জানতাম এবং কিছু হয়তবা অজানা ছিল।আমাদের চেস্টা থাকবে ব্রণ সমস্যা সমাধানের জন্য খাবারের প্রতিও সজাগ দৃস্টি রাখব।

সব কিছুর ই অন্য উল্টো পিঠ থাকবে।আমরা এতক্ষন যেমন জানলাম যে ব্রণ না একনি সমস্যা সমাধানে কোন খাবারগুলো ক্ষতিকর।এবার আমরা জানবো যে কোন খাবারগুলো আমাদের ব্রণ(একনি) সমস্যা যুক্ত ত্বকের যত্নের জন্য উপকারী।

১.পানি :

ব্রণের সমস্যা সমাধানে পানির কোন বিকল্প নেই।পর্যাপ্ত পরিমান পানি এবং নিদৃিস্ট সময় অন্তর পানি পান করা অত্যন্ত কার্যকরী ব্রণ(একনি) যুক্ত ত্বকের যত্নে। অন্ততপক্ষে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করতেই হবে।

২.লো গ্লেসেমিক বা লো জিআই রেট যুক্ত খাবার:

স্টাডি ট্রাস্টেড সোর্স এর ২০১২ সালের একটা রিসার্চে এসেছে যে,লো গ্লেসেমিক জাতীয় খাবার ব্রণ প্রতিরোধে অনেক ভালো ভূমিকা রাখে।আবার ২০০৭ সালে জার্নাল অফ আমেরিকান একাডেমি অফ ডার্মাটোলজি ট্রাস্টেড সোর্স এর একটা রিসার্চেও এই ব্যাপারটি নিয়ে বলা হয়েছে।লো জিআই যুক্ত খাবার বলতে যেগুলোর জিআই রেট ৫৫ এর কম সেটা বোঝাচ্ছে। এরকম লো জি আই যুক্ত খাবারগুলোর মধ্যে অন্যতম হল ওটস,বার্লি,নন স্টার্চি ভেজিটেবলস,ছোলাবুট,মিস্টি আলু,গাজর,মসুর ডাল ইত্যাদি।

৩.জিঙ্ক:

ব্রণ(একনি) যুক্ত ত্বকের যত্নের অন্যতম জরুরি একটা ব্যাপার হলো জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।বায়োমেড রিসার্চ ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল ট্রাস্টেড সোর্স এর একটা রিপোর্টে এটা এসেছে যে জিঙ্ক মেটাবলিজম এবং হরমোন লেভেল কে উন্নত করে এবং এতে করে ব্রণের সমস্যা কমিয়ে আনে। জিঙ্ক সমৃদ্ধ কিছু খাবার হলো মিস্টিকুমড়ার বীজ,কাজুবাদাম(অল্প পরিমাণে),টার্কি মুরগি,শস্য দানা,সীমের বীজ ব্রেকফাস্ট সিরিয়ালস(কিন্তু অবশ্যই চিনিমুক্ত),অয়েস্টার(৪০ মি.গ্রা এর বেশি নয় প্রতি দুই দিন অন্তর) ইত্যাদি।

৪.ভিটামিন এ ও ডি সমৃদ্ধ খাবার:

জার্নাল অব কশেনিয়াস এন্ড টেক্সিকোলোজি ট্রাস্টেড সোর্স এর একটা রিপোর্টে এটা এসেছে যে ভিটামিন এ এবং ডি এর ঘাটতি হলে ব্রণের সমস্যা বেড়ে যায়।তাই পর্যাপ্ত পরিমান ভিটামিন এ ও ডি যুক্ত খাবার খেতে হবে।হলুদ, লাল ও সবুজ শাক সবজি বিশেষ করে পালং শাক,গাজর,মিস্টি আলু,লাল মরিচ জাতীয় খাবার সিলেক্ট করতে হবে।হলুদ ফল যেমন আম,পাকা পেঁপে,এপ্রিকট রাখতে হবে খাদ্যতালিকায়।

৫.এন্টিঅক্সিডেন্টস এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যুক্ত খাবার:

২০১২ ট্রাস্টেড সোর্স এবং ২০১৪ ট্রাস্টেড সোর্স এর একটা স্টাডিতে এটা এসেছে যে,ওমেগা ৩ ও এন্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত খাবার ব্রণযুক্ত ত্বকের যত্ন নিতে চমৎকার কাজ করে।এগুলো ত্বকের জ্বালাপোড়া কমিয়ে আনে এবং ব্রণ প্রতিরোধী হিসেবে ভালো কাজ করে।গ্রীন টি,লাল আঙ্গুর,পীচ,রাসবেরী,স্ট্রবেরী,ডুমুর,নাশপতি,পেয়ারা,কমলা,এপ্রিকট,আম,তরমুজ,পেঁপে,টমেটো ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমানে এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। আর ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড এর জন্য সামুদ্রিক মাছ বিশেষ করে স্যামন,টুনা এগুলো খেতে হবে।এছারাও তিসি,চিয়া সীড এসব থেকেও ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড পাওয়া যাবে।

.আঁশ সমৃদ্ধ খাবার:

ব্রণের সমস্যায় খাবার হিসেবে আঁশ সমৃদ্ধ খাবার খুব ভালো কাজ করে।এগুলো ব্লাড সুগারকে নিয়ন্ত্রিত রেখে ব্রণ দূর করতে সহায়তা করে।ওটমিল,লাল আটা,শীম,আপেল,গাজর,ঢেঁকিছাটা চাল এগুলো রাখতে হবে খাদ্যতালিকায়।

৭. প্রোবায়োটিক খাবার:

ব্রণ(একনি) যুক্ত ত্বকের যত্ন নিতে গেলে খাদযতালিকায় আরো একটা জরুরি যে খাদ্য রাখতেই হবে তা হলো প্রবায়োটিক গ্রুপের খাবার।সেজন্য অবশ্যই খাদ্যতালিকায় টক দই রাখতে হবে।এটা এন্টিব্যাকটেরিয়াল এবং এন্টিফাঙ্গাল টাইপের হওয়ায় ব্রণ যুক্ত ত্বকের জ্বালাপোড়া কমায় ও কালচে দাগ দার করতে সহায়তা করে।ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ওম্যান’স ডার্মাটোলজি তে ২০১৫ সালের একটা রিপোর্টে এটা সম্পর্কে বলা হয়েছে। প্রবায়োটিক যে শুধু টক দই তেই পাওয়া যায়,তা নয়।সাওয়ারক্র্যাট,কিমচি নামক সালাদ জাতীয় খাবারে এবং কেফির নামক পানীয়তেও প্রবায়োটিক গুণাবলি বিদ্যমান।কিন্তু যেহেতু আমাদের দেশে এই খাবারগুলো ততটা সহজলভ্য বা প্রচলিত নয় তাই টক দই একটা বেস্ট অপশন প্রবায়োটিক পাওয়ার জন্য।

.খাদ্যতালিকায় অবশ্যই মাছ রাখার চেস্টা করতে হবে।

৯.বিটা ক্যারোটিন যুক্ত খাবার রাখতে হবে খাদ্যতালিকায়।

১০.এভোকাডো,বীটরুট,ব্রকলি এগুলো
খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে।

১১.যতবেশি সম্ভব ফল মুল সবজির পরিমাণ বাড়াতে হবে।নাস্তার সময়ে হাবিজাবি না খেয়ে শশা,টমেটো,কাচা ছোলা এগুলো খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ডারমাটোলজিস্ট এবং ডায়েটিশিয়ানদের দেয়া চার্ট ফলো করে আমরা একটা ভালো ডায়েট চার্ট পেতে পারি ব্রণ(একনি) যুক্ত ত্বকের যত্নে কি ধরনের খাবার আসলে খাওয়া উচিত সেটার ব্যাপারে।সেক্ষেত্রে নিচের চার্ট টা আমাদেরকে ওভারঅল একটা ধারণা দেবে।চলুন দেখে নেয়া যাক।

 

ব্রণ(একনি) যুক্ত ত্বকের যত্নের জন্য ওভারঅল খাদ্য তালিকা:

.সবুজ পাতা যুক্ত শাক সব্জি।
.হলুদ এবং লাল বর্ণের সবজি ও ফল যেমন গাজর, এপ্রিকট।
.টমেটো,ব্লুবেরিস।
.কাজুবাদাম (অল্প করে)
.মাছ,সামুদ্রিক মাছ।
.মিস্টিকুমড়ার বীজ।
.শীম,মটরশুটি,মসুর ডাল।
.কীটনাশকমুক্ত ফল এবং সবজি।

.শস্যদানা।
১০.শুঁটি জাতীয় খাবার।যেমন ছোঁলা,চীনাবাদাম(অল্প পরিমাণ),কালো শীম বীজ,কিডনি মটরশুঁটি,লম্বাটে কালো ধরনের মটরশুঁটি,নেভি বীনস বা নৌসেনা শীমের বীজ ইত্যাদি।

 

এগুলো সব গুলোই ব্রণ(একনি) সমস্যা সমাধানে অনেক উপকারীতা দেয়।কিছু খাদ্য যেমন বাদ দিতে হচ্ছে সেরকমভাবে আবার কিছু খাদ্যের প্রতি আলাদা গুরুত্ব দিতে হবে।

ব্রণমুক্ত সুন্দর লাবন্যময় ত্বক তো আমাদের সবার ই কাম্য।ব্রণ(একনি) যুক্ত ত্বকের যত্নে শুধুমাত্র বাইরে থেকে যত্ন নিলেই তো হবে না। প্রতিরোধ করতে হবে ভেতর থেকেও।বরঙ্চ ভেতরের প্রতিরোধটাই আরো বেশি কার্যকরী। সেজন্য খাবারের প্রতি আমাদেরকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।

 

এরকম আরো নানা ব্যাপারে জানতে আমাদের অর্গানিকাওনের পেজটিতে নিয়মিত ভাবে দেয়া লিখাগুলো ফলো করতে পারেন।

সবাই ভালো থাকবেন সুস্থতার সাথে।