-
×
মেথি গুঁড়া Methi Powder - 80gm
৳ 100.00
মেথি গুঁড়া Methi Powder – 80gm
৳ 100.00
Buy NowFree shipping
For all orders over 2000 TK
Affiliate to earn
Share with others to earn discounts
Special discounts
Coupons up to 15%
Expert Customer Service
9 Am - 10 PM, 7 days/week
Description
মেথি গুড়া:(Fenugreek Powder)
প্রাচীনকাল থেকেই অত্যন্ত ব্যপকমাত্রায় মেথি ইউজ হয়ে আসছে। বহুমখী গুণসমৃদ্ধ
মেথিকে(Fenugreek) খাদ্য,পথ্য এবং শষ্য তিন বিশেষণেই অভিহিত করা যায়।হেল্থ,স্কিন ও হেয়ার
কেয়ারে নানাভাবে মেথি ইউজ হয়ে হয়ে থাকে।
মেথির উপকারিতা:(Benefits of Fenugreek)
(১)ওজন কমাতে পারদর্শী:
অতিরিক্ত ওজন বা স্থুলতার সমস্যায় যারা ভুগছেন তাদের জন্য মেথি (Fenugreek)অনেক উপকারী
একটা উপাদান।মেথিতে রয়েছে এক ধরনের ডায়েটারী ফাইবার যা শরীরের চর্বি কমাতে সহায়তা
করে।তাছাড়া মেথি ক্ষুধা কমিয়ে আনতে সহায়তা করে।এভাবে মেথি ওজন কমিয়ে আনে।
(২)হজমপ্রক্রিয়া উন্নত করে:
দীর্ঘদিন ধরে যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য মেথি (Fenugreek)এক ধরনের প্রাকৃতিক
আশীর্বাদ স্বরুপ।এটাকে এজন্য পাওয়ারহাউজও বলা হয়ে থাকে।এটাতে থাকা বায়োএকটিভ উপাদান
যেমন স্যাপোনিনস,মিউসিলেজ ইত্যাদি ছাড়াও এলকালয়েডস যৌগ রয়েছে যা খাবার ভালোভাবে ভেঙ্গে
যেতে সহায়তা করে।আর হজমের জন্য প্রয়োজনীয় এনজাইমগুলো নিঃসরিত হতে সাহায্য করে যা হজম
প্রক্রিয়া ভালোভাবে হওয়ায়।তাছাড়াও মেথি (Fenugreek) পেঁট ফাপ দিয়ে থাকা এবং অস্বস্তিকর
অনুভূতি দূর করতেও দারুন কার্যকর।
(৩)কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে:
অনেকেই আছেন যাদের এই কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা রয়েছে।সেক্ষেত্রে মেথির উপকারিতা দেখার
মত।মেথি(Fenugreek) পাচনতন্ত্রের পেশীর রিফ্লেক্স ঘটিয়ে পাচনতন্ত্রের কার্যকারীরতা
বাড়ায়।এছাড়াও মেথিতে বিদ্যমান ফাইবার পানি শোষণ করে স্ফীত হয়।
(৪)প্রসূতির জন্য সহায়ক এবং মাতৃদুগ্ধ বাড়ায়:
প্রসূতির নানা সমস্যা বিশেষ করে প্রসব পরবর্তি ব্যথা,পিরিয়ডিকাল পেইন,মহিলাদের প্রাইভেট
পার্টস সম্পর্কিত নানা সমস্যায় মেথির উপকারিতা চমৎকার।মেথিতে ফাইটোস্ট্রেজেনিক উপাদান
রয়েছে যা সদ্য মা হওয়া প্রসূতির দুগ্ধ উৎপাদন বাড়াতে দূর্দান্ত উপকারী।
(৫)রক্তে চিনির মাত্রা কমায়:
মেথির উপকারিতা বলতে যেয়ে যেটা না বল্লেই নয় যে এটি ডায়বেটিস বা বহুমূত্র রোগীদের জন্য
আদর্শ একটি পথ্যস্বরুপ।এটা রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়,ইনসুলিন এর কার্যকারিতা বাড়িয়ে
ইনসুলিন রেসিসট্যান্স কমিয়ে আনে যেটা অত্যন্ত জরুরি ডায়রেটিক রোগীর জন্য।এভাবে রক্তে
শর্করার বা চিনির মাত্রা কমাতে মেথি(Fenugreek) সুপার্ব।
(৬)অতিরিক্ত এসিডিটির সমস্যা,আমাশয়,শূল ইত্যাদি দূর করতে সাহায্য করে:
মেথিতে (Fenugreek) বিদ্যমান মিউসিলেজ গ্যাসট্রোইনটেসটিনাল ট্র্যাক্ট এর ওপর কাজ
করে,অতিমাত্রায় এসিড নিংসরণের প্রকোপ কমিয়ে অস্বস্তির মাত্রা কমায়,ডাইজেস্টিভ সাপোর্ট
দেয়,মিউকাস উৎপাদন বাড়িয়ে তোলে যেন এসিড প্রতিরোধ করতে পারে।এভাবে মেথির উপকারিতা
(Fenugreek) পুরো গ্যাস্ট্রোলজিকাল ব্যপারটাতে প্রভাব ফেলে।
(৭)এন্টিঅক্সিডেন্টাল একটিভিটি:
ফ্ল্যাভিনয়েডস,পলিফেনল ছাড়াও আরো অন্যান্য এন্টিঅক্সিডেন্টস ধারন করে বিধায় স্বাস্থ্য
রক্ষায় মেথির উপকারিতা(Fenugreek) অকল্পনীয়।এন্টিঅক্সিডেন্টাল গুণাবলির কারণে মেথি ফ্রি
রেডিক্যালস এর জন্য হওয়া ক্ষয়ক্ষতি থেকে সুরক্ষা দেয়,অক্সিডেটিভ ড্যামেজে থেকে
কোষসমুহকে সুরক্ষ দেয়।
(৮)নারীদেহকে সুগঠিত করে ও সৌন্দর্য ধরে রাখে:
নারীদেহে মেথির উপকারীতার(Fenugreek) শেষ নেই।বিশেষ করে ডিয়োসজেনিন নামক একটি
ফাইটোস্টোজেন রয়েছে যা নারীদেহকে সুগঠিত করে এবং সৌন্দর্যময় অবয়বে নিয়ে আসতে চমৎকার
কাজ করে।এছাড়াও মেনোপজাল সিম্পটম যেমন সাদাস্রাব,নাইট সোয়েটস,মুড সুইং ইত্যাদি
ব্যাপারগুলো কন্ট্রোলিংয়ে মেথি দূর্দান্ত। এটি হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায়,হরমোনাল ইমব্যালেন্স দূর
করতে সহায়তা করে।এভাবে মেথি নারীদেহের সৌন্দর্য দীর্ঘদিন ধরে রাখতে এবং সেটা বজায় রাখতে
সাহায্য করে।
(৯)রক্তস্বল্পতা কমায়:
এনিমিয়া বা রক্তসল্পতার সমস্যায় মেথির উপকারিতার শেষ নেই।এটাতে থাকা প্রচুর আয়রন লাল
রক্তকনিকার উৎপাদন বাড়ায়,হিমোগ্লোবিন বাড়িয়ে তোলে,পুস্টি শোষণ ক্ষমতা ইমপ্রুভ করে।
এভাবে করে রক্তস্বল্পতা কমিয়ে আনে।
(১০) তারুণ্য দীর্ঘস্থায়ী করে:
প্রচুর পরিমান পটাশিয়াম,ভিটামিন সি,নিয়াসিন,প্রটিন,ফাইবার থাকায় দীর্ঘস্থায়ী তারুণ্যতা বজায়
রাখতে মেথির উপকারিতা অসাধারণ।এন্টিঅক্সিডেন্টাল একটিভিটি,হরমোনাল ইমপ্রুভমেন্ট,স্কিন ও
হেয়ার বেনিফিটস সমন্বিত হয়ে মেথি হয়ে উঠেছে তারুণ্যময়তা ধরে রাখতে অত্যন্ত কার্যকরী।
(১১)পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্যের আশানুরূপ উন্নতি ঘটায়:
মেথির উপকারিতার মধ্যে অন্যতম একটি হলো যে এটি পুরুষদের লিবিডো বা সেক্সুয়াল ড্রাইভ
ব্যপারটাকে বাড়িয়ে তোলে।স্পার্ম ঘন করে এবং প্রজনন অঙ্গের রক্ত পরিচলন বৃদ্ধি
করে।টেস্টোস্টেরণ হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে এবং এটা লিবিডো বা যৌনইচ্ছা বাড়াতে সহায়তা
করে। তাই যেসকল পুরুষদের এই সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে এবং প্রাকৃতিক ভাবেই একটা নিরাপদ
সমাধান চান তাদের জন্য মেথি অত্যন্ত কার্যকরী একটি সেফ উপাদান।
পুরুষদের ক্ষেত্রে মেথি খাওয়ার নিয়ম
সাধারণত মেথি দানা চিবিয়ে বা মেথি পাউডার পানিতে গুলিয়ে নিয়ে পুরুষরা মেথি খেতে পারে।এছাড়াও
স্মুদি,মিল্ক শেকস, প্রটিন ড্রিঙ্কস বা চায়ের সাথে মিশিয়েও খাওয়া যায়।তাছাড়া মেথি গুড়ার সাথে
সামান্য পানি মিশিয়ে গোলাকার বলের মত বানিয়ে খাওয়ার চল পুরুষদের ক্ষেত্রে মেথি খাওয়ার
নিয়মগুলোর মধ্যে অন্যতম প্রচলিত একটি পদ্ধতি। এক্ষেত্রে মেথি গুড়ার সাথে মধু ও কালোজিরা
মিশিয়ে নিলে আরো ভালো ফলাফল পাওয়া যায় ।
মেথি খাওয়ার নিয়ম
সাধারনত মেথি দানা পানিতে ভিজিয়ে নিয়ে মেথি খাওয়ার নিয়ম রয়েছে।আগের রাতে ভিজিয়ে রেখে পরের
দিন সকালে পানিটা ছেঁকে নিয়ে খেতে হবে।খেতে খুব বেশি সমস্যা মনে না হলে মেথি দানা চিবিয়েও
খাওয়া যায়।কিন্তু মেথি পাউডার খাওয়ার নিয়মটা কিছুটা আলাদা।হাফ গ্লাস পানিতে এক ছোট চা চামচ
পরিমান মেথি গুড়া নিয়ে ভিজিয়ে রাখতে হবে।ভালোভাবে ভিজলে শুধুমাত্র ওপরের পানিটা খেতে
হবে।নিচের জমা অংশ খাওয়ার প্রয়োজন নেই ।তবে গ্যাস্ট্রিকের জন্য মেথি খাওয়ার নিয়মটা মানতে
গেলে এগুলোর বাইরেও আরও কিছু পদ্ধতি আছে।মেথি দানা বা পাউডার পানিতে আনুমানিক ১০ মিনিট
মতো ফুটিয়ে নিয়ে ঠান্ডা হয়ে এলে ছেঁকে নিয়ে খেতে হবে।সকালে খালি পেটে খাওয়ার অভ্যাস করলে
মেথির উপকারিতাটা ভালোভাবে পাওয়া যাবে।নিয়মিত খেলে দীর্ঘদিন ধরে একেবারে জেঁকে বসে যাওয়া
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাও আস্তে আস্তে নিরাময় হবে।
চুলের যত্নে মেথি
১.চুল লম্বা করতে মেথির ব্যবহার:
মেথিতে রয়েছে প্রচুর ফাইটোস্টেরন যা হেয়ার ফলিকলসগুলোকে পুস্টি শোষিত হতে সাহায্য করে এবং
স্ক্যাল্পের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে।তাই চুলের যত্নে মেথি অত্যন্ত কার্যকরী।আর এর
কার্যকারীতা আরো বেড়ে যাবে যদি চুলের যত্নে আমলকি ও মেথি একসাথে মিশিয়ে ইউজ করা হয়।
এক চা চামচ মেথি+ এক চা চামচ আলমকি গুড়া+দুটো পেয়াজের রস+সামান্য পানি মিশিয়ে মাথায় এক
ঘন্টা মতন রেখে ইউজ করতে হয়।আমকি যদি গুড়ো না পাওযা যায় তবে কয়েকটা আমলকি থেঁতলে নিয়ে
পানিতে সেদ্ধ করে পানিটা কিছুটা শুকিয়ে নিতে হবে।পরে সেই পানির সাথেই মেথি গুড়া মিশিয়ে ইউজ
করতে হবে।
২.চুল পড়া বন্ধ করে :
চুলের জন্য মেথির উপকারিতার অন্যতম উল্ল্যেখযোগ্য আরেকটি দারুন তথ্য হলো যে মেথি চুল পড়া
ভিসিবলি কমিয়ে আনে এবং একটা সময়ে প্রায় পুরোপুরি বন্ধ করে।তবে সেজন্য মেথির সাথে
কালোজিরা মিশিয়ে নিলে সর্বোচ্চ ফলাফল পাওয়া যাবে।কালোজিরা আর মেথির উপকারিতা একসাথে
হয়ে চুল করে তোলে দৃড় আর হেয়ার ফলিকলসকে আরে মজবুত করে তোলে।এভাবে মেথি চুল পড়া বন্ধ
করে আনে।কালোজিরা গুড়োর সাথে মেথি গুড়া মিলিয়ে হেয়ার প্যাকের সাথে ইউজ করতে হয়।
৩.চুলকে মসৃণ ও নরম করে:
রুক্ষ,শুষ্ক চুলকে নরম কোমল আর মসৃণ বানাতে চুলের যত্নে মেথি উপকারী।এটাতে থাকা
ইমোলিয়েন্ট চুলকে নরম,কোমল করে চুলকে আরো ম্যানেজেবল করে তোলে।
সেজন্য অলিভ অয়েলের সাথে মেথি গুড়া মিশিয়ে এপ্লাই করতে হয়।সপ্তাহে অন্তত দুদিন এপ্লাই
করতে হবে।
৪.মাথার ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে:
মেথির এন্টিইনফ্ল্যামেটরী আর সুদিং প্রপারটিজ এর জন্য এটি মাথার ত্বকের যেকোন
চুলকানি,খুশকির সমস্যা ইত্যাদি দূর করে।মেথি গুড়ার সাথে লেবুর রস আর সামান্য মেহেদি গুড়ো
মিশিয়ে পানি মিক্স করে স্ক্যাল্পে লাগিয়ে এক ঘন্টা মতন রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে।
চুলের যত্নে মেথি আরো কিভাবে ব্যবহার করা যায়
১.মেথির হেয়ার প্যাক বানিয়ে ইউজ করা যায়:
দুই টেবিল চামচ মেথি দানা কয়েক ঘন্টা হাফ কাপ পানিতে ভিজিয়ে রেখে পানি ছেঁকে নিয়ে তার সাথে
এক চামচ টক দই মিশিয়ে ব্লেন্ড করে হেয়ার প্যাক বানানো যায়।এটি মাথায় ৩০ মিনিট মতো রেখে
ধুয়ে ফেলতে হবে।আপনার চাইলে এটার সাথে এক চা চামচ নারিকেল তেল ইউজ করতে পারেন।
২. তেলের সাথে মেথি ব্যবহার:
নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েলের বোতলে মেথি দানা ভিজিয়ে রাখা যায়।ওটাই ইউজ করতে হয় রেগুলার
অয়েল হিসেবে।
৩.মেথি সেদ্ধ পানি:
পানিতে মেথি সিদ্ধ করে নিয়ে সেটা ছেঁকে নিয়ে ঠান্ডা করে এটা দিয়েই চুল ধুয়ে নিতে হবে।পরে আবার
আলাদা করে নরমাল পানি দিয়ে ধোয়ার প্রয়োজন নেই।
ত্বকের যত্নে মেথি:
১.ত্বকে ময়েশ্চার যোগায় ও হাইড্রেটিভ রাখে:
মেথি গুড়াতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে মিউসিলেজ যা ত্বকে একটা শান্ত ভাব তৈরীতে সাহায্য
করে।এজন্য হাফ চামচ মেথিগুড়োর সাথে হাফ চা চামচ গোলাপগুড়ো বা গোলাপজল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে
ত্বকে মাখুন।২০-২৫ মিনিট মতো রেখে ধুয়ে ফেলুন।
২.ত্বকের তারুণ্যতা বজায় রাখে:
মেথিতে এন্টিঅক্সিডেন্ট ও এন্টিইনফ্ল্যামেটরী উপাদান থাকার কারনে এটি ত্বকে বয়সের ছাপ
কমিয়ে তোলে,ফাইন লাইন্স,রিঙ্কলস ইত্যাদি দূর করে ত্বকের তারুণ্য ভাব বজায় রাখে।এজন্য হাফ
চা চামচ মেথি গুড়ো+এক টুকরো লেবুর রস+হাফ চা চামচ শশার রসের সাথে দুই ফোঁটা অলিভ অয়েল
মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে ত্বকে মাখুন।৩০ মিনিট মতো রেখে পাতলা ভিজে কাপড় দিয়ে আলতো ঘষে ঘষে
তুলে ফেলুন বা পানি দিয়েও ধুয়ে নিতে পারেন।
৩. ত্বক উজ্জল করে:
প্রচুর ফ্ল্যাভোনয়েডস আর পলিফেনলস থাকার কারণে মেথি গুড়া ফ্রি রেডিক্যালস এর কারণে হওয়া
অক্সিডেটিড স্ট্রেস দূর করে এবং ত্বকের মেলানিন উৎপাদনের হার ধীরে ধীরে কমিয়ে আনে।মেথির
এই গুনাগুনের জন্য মেথি ত্বক উজ্জলতর হতে সহায়তা করে।
সেজন্য এক চা চামচ মেথিগুড়ো+গোলাপজল+হলুদগুড়ো+সামান্য কাচা দুধ বা টক দই মিশিয়ে প্যাক
বানিয়ে ইউজ করতে হয়।অনেকের ক্ষেত্রে টক দই ব্যবহারে হালকা জ্বালাপোড়া করে।সেক্ষেত্রে টক
দই স্কিপ করতে হবে।
৪.ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর করে:
মেথি গুড়ার ব্যবহারে ত্বকে রোদে পোড়ার কালো দাগ আস্তে আস্তে দুর হয়।সেজন্য
এক চা চামচ মেথি গুড়ার সাথে এক টুকরো লেবুর রস,অল্প মধু আর এক চা চামচ অলিভ অয়েল
মিশিয়ে হাতে,মুখে,গলায়,ঘাড়ে মেখে নিয়ে রাখুন আধা ঘন্টা মতন।পরে ধুয়ে ফেলুন।
৫.ত্বককে এক্সফোলিয়েট করে এবং স্কিন রিনিউ করে:
মেথি গুড়া ত্বককে ভেতর থেকে পরিস্কার করে তোলে এবং ত্বক নতুনভাবে গড়তে সাহায্য করে।এটার
জন্য নারিকেল তেলের সাথে এক চা চামচ মেথির গুড়ো মিশিয়ে ভালো করে পেস্ট বানিয়ে ত্বকে মেখে
নিয়ে ২০ মিনিট রাখতে হবে।তারপর কুসুম গরম পানিতে পাতলা সুতি কাপড় ভিজিয়ে হালকা ভাবে ডলে
ডলে তুলে ফেলতে হবে।
অর্গানিকাওনের মেথি গুড়া কেন নেবেন?
কারণ এখানের জন্য কীটনাশক ও পোকামাকড়বিহীন সম্পূর্ণ পুস্ট ও পরিপক্ক মেথি বীজ সংগ্রহ
করা হয়।তারপর যথোপযুক্ত ও সঠিক উপায়ে বাছাই করে নিয়ে বিজ্ঞানসম্মতভাবে সম্পূর্ণ নিজস্ব
তত্তাবধানে প্রক্রিয়াজাত করা হয়ে থাকে।এরপর শুকিয়ে গুড়ো করা হয়ে থাকে।কোন প্রকার
কেমিক্যাল,প্রিজারভেটিভস বা অন্য কোন কিছুর গুড়ো মিশ্রিত করা হয় না।তাই অর্গানিকাওনের
মেথি গুড়া(Fenugreek Powder) এনশিওর করে শতভাগ প্রাকৃতিক,ভেজাল ও গুণগত মান সমৃদ্ধ
মেথি গুড়ার নিশ্চয়তা।
ডায়বেটিসে মেথি খাওয়ার নিয়ম
মেথি(Fenugreek) গুড়ো ডায়বেটিস বা মহুমূত্র রোগীদের রক্তে চিনির মাত্রা ঠিক রাখে,ইনসুলিন
উৎপাদন বাড়ায়,গ্যাসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে,গ্লুকোজ ইউটিলাইজেসন বাড়ায়,ইনসুলিন
রেসিস্ট্যান্সি কমিয়ে রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে থাকে।ডায়বেটিক রোগীদের ক্ষেত্রেও
মেথি খাওয়ার নিয়ম মোটামুটি একই রকম।রাতে সরাসরি মেথি পাউডার পানিত গুলিয়ে সকালে খাওয়া
যায়,স্মুদি বা স্যুপের সাথে মিশিয়ে বা পানির সাহায্যে ছোট বলের মত করে খাওয়া যায়।এখন বাজারে
মেথি পাউডার ক্যাপসুল ফরমেটেও পাওয়া যায়।ডায়বেটিক রোগীরা ঝামেলা কমাতে নিজেদের সুবিধার্থে
এভাবেও ইউজ করতে পারেন।
মেথি গুড়ার অপকারিতা
যেকোন কিছুই গ্রহন বা ইউজিং এর একটা নিদ্রিস্ট পরিমাপ রয়েছে।মেথি গুড়ার উপকারিতার কোন
শেষ নেই,তারপরেও ক্ষেত্রবিশেষে কিছু সমস্যা হলেও হতে পারে। যদিও রেয়ার ,তারপরেও মেথি
গুড়োর অপকারিতা ঠিক কি কি হতে পারে জানা থাকা প্রয়োজন।
১.হজম প্রক্রিয়ায় সমস্যা:
কোন কারণে তুলনামুলক বেশি মেথি গুড়া খেয়ে ফেল্লে হজমে সমস্যা,পেটে হালকা ব্যথা,পেট ফাঁপ
দিয়ে থাকার সমস্যা হলেও হতে পারে।
২.এলার্জিক রিএকশন:
মেথি গুড়া ব্যবহারে মাঝে মধ্যে হয়তো এলার্জিক রিএকশন হতে পারে।তখন ত্বকে চুলকানো,ছোট
গুটি ওঠা,ত্বক সামান্য ফুলে ওঠার সমস্যা দেখা দিতে পারে।হয়তো হালকা শ্বাসকস্টও দেখা দিতে
পারে।
৩.রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি কমিয়ে ফেলা:
যদিও ট্রেডিশনাল ভাবেই মেথি গুড়া রক্তে চিনির মাত্রা কমিয়ে আনার জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে
কিন্তু তারপরেও মেথি গুড়া মাঝেমধ্যে রক্তে চিনির মাত্রা অতিরিক্ত কমিয়ে ফেলতে পারে।এতে করে
লো প্রেশার দেখা দিতে পারে।তাই এটা একটু খেয়াল রাখতে হবে।
৪.প্রেগন্যান্সিকালীন সময়ে ও স্তন্যপান করানোর সময়:
যদিও মেথি গুড়া প্রসূতি ও নিউ মাদারদের জন্য উপকারী কিন্তু তারপরেও এই সময়গুলোতে মেথি গুড়া
ব্যবহার বা সেবন: এই দুই সময়েই সাবধানতার প্রয়োজন রয়েছে।চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ইউজ
করাটা বেটার।
৫.কিছু নিদ্রিষ্ট ঔষধ নিতে থাকলে:
রক্ত পাতলা করার জন্য কোন ঔষধ নিতে থাকলে বা ডায়বেটিক রোগীরা যে নিয়মিত ঔষধ নেন তার
বাইরে কোন অষুধ নিলে এবং হজমের জন্য কোন ধরনের ঔষধ নিতে থাকলে মেথি গুড়া খাওয়ার পূর্বে
চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে নেয়াটা ভালো।
Additional information
Weight | 0.1 kg |
---|
Ingredients
TYPE | INGREDIENTS |
---|---|
FOUNDATION | Aqua, Caprylic/Capric Triglyceride, Isononyl Isononanoate, Isododecane, Silica, Beeswax, Ethylhexyl Methoxycinnamate, Glyceryl Stearate, Steareth-25, Ceteth-20, Stearyl Alcohol, Glycerin, Isohexadecane, Copernicia Cerifera Wax, Potassium Cetyl Phosphate, Phenoxyethanol, Tocopheryl Acetate |
CONCEALER | Water, Cyclopentasiloxane, Cyclohexasiloxane, Glycerin, Propylene Glycol, Trimethylsiloxysilicate, Triethoxycaprylylsilane, PEG-10 Dimethicone, Polyglyceryl-4 Isostearate, Vinyl Dimethicone Methicone Silsesquioxane Crosspolymer, Polyglyceryl-3 Diisostearate, Dimethicone, Aluminum Oxide, Silica, Isohexadecane, Disteardimonium Hectorite, Tribehenin, Erythritol, Sodium Chloride, Sodium Polyacrylate, Acrylates Ethylhexyl Acrylate Dimethicone Methacrylate Copolymer, Tocopheryl Acetate, Centella Asiatica Extract, Helichrysum Stoechas Extract, Honey Extract, Sodium Hyaluronate, Glyceryl Caprylate, 1,2-Hexanediol, Hydroxyacetophenone |
POWDER | Dimethicone, Hydrolysed Keratin, Lithium Gluconate, Zinc Gluconate, Acrylates copolymer, Acrylates/Beheneth-25, Methacrylate Copolymer, Allatonin, Ascorbyl Palmitate, Butylated Hydroxyanisole, Butylated Hydroxytoluene, Butylene Glycol, Camphor, Carbomer, Cetyl Palmitate, Cetylstearyl Alcohol, Ciclopirox Olamine, Coenzyme Q10, Collagen, Dibasic Calcium Phosphate, Emulsifier |
EYESHADOW | Talc, Mica, Lauroyl Lysine, Magnesium Myristate, Squalane (Plant Derived), Jojoba Oil (Plant Derived). [+/-(May Contain): Titanium Dioxide CI77891, Red 40 Lake CI 16035, Iron Oxides CI 77491, CI 77492, CI 77499, Utramarine CI 77007, Chromium Oxide Green CI 77289 |
LIPSTICK | Beeswax, Dimethicone, Mineral oil, Oil, Candelilla wax, Lanolin, Jojoba oil, Petroleum jelly, Cocoa butter, Glycerin, Waxes, Pigment, Methylparaben, Pigments, Preservatives and Antioxidants, Fragrance, Alcohol |
Reviews