-
×
Luxury Skin Glowing & Repairing Combo
1,445.00৳ -
×
-
×
-
×
-
×
-
×
Most Favourite 3 Pack-100gm
969.00৳
Carrot Seed Essential Oil (10ml)
350.00৳
উপকারীতা:
১.অতিরিক্ত শুষ্কতাপ্রবণ ত্বকের জন্য আদর্শ।
২.ত্বকের বিবর্ণতা দূর করে,উজ্জলতা বাড়ায় এবং ত্বকে গোলাপি আভা আনে।
৩.ত্বকের কোলাজেন বৃদ্ধি ঘটায়,ত্বক টানটান করে,বলিরেখা কমিয়ে ত্বকে তারুন্যতা বজায় রাখে।
৪.ত্বক পুনর্গঠিত করে,সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্নি থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
৫.চোখের নিচের কালো দাগ দূর করে।
৬.চুল এবং স্ক্যাল্প ময়েশ্চারাইজড করে।
৭.মাথার ত্বকের ব্যাকটেরিয়া ও ফাংগাস দূর করে।
৮.চুল পড়া কমায়, নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
৯.মনকে প্রফুল্ল করে,স্ট্রেস কমায় এবং সতেজতা অনুভব করায়।
Description
Carrot Seed Essential Oil
ক্যারট সিড এসেন্শিয়াল অয়েলের গুনাবলি জানলে অবাক হবেন আপনিও।
শরীরের জন্য গাজর তো অত্যন্ত উপকারী তা তো আমরা সবাই ই জানি।কিন্তু গাজরের বীজ থেকে যে তেল হয় সেই ধারনা কিছুটা নতুন বৈকি।বিউটি কেয়ারের নতুুন ট্রেন্ড এই ক্যারট সীড এসেন্শিয়াল অয়েল।তাই এখনো আমরা অনেকে জানি না এই অ্যামিউজিং অয়েলটি সম্পর্কে।গাজরের মতোই এর ও রয়েছে নানাধরনের উপকারীতা।চলুন তাহলে দেরী না করে জেনে নেই ক্যারট সিড অয়েলের বিস্তারিত।
ক্যারট সিড অয়েল কি এবং কিভাবে তৈরী হয়?
ক্যারট সিড অয়েলটি তৈরী হয় মুলত ‘ডওকাস ক্যারোটা’ নামক এক জাতের ক্যারটের বীজ থেকে। কোল্ড প্রেসিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বীজ থেকে অয়েল বের করে নেয়া হয়।কিছুটা কাঠের ঘ্রাণ এবং মাটির স্মেল এর মতো মৃদূ সেন্টের এই অয়েলটি বিবর্ণ কমলা বাদামি রং এর হয়ে থাকে।প্রচুর পরিমানে ক্যারোটল তো আছেই,সাথে রয়েছে লিউটিওলিন,কিওটিওলিন ৩ এবং লিওটিওনিল ৪ নামক রিচ ফ্ল্যাভিনয়েডস চেইন।আরো আছে অনেক পরিমান ভিটামিন এ, যা আমাদের স্কিন ও হেয়ার কেয়ারে দারুন কার্যকর।
ক্যারট অয়েল আর ক্যারট সিড অয়েলের পার্থক্য আছে কি?
ক্যারট অয়েল সাধারনত ক্যারটের শেকড় থেকে করা হয়।এবং সেটা ভেজিটেবল অয়েল রূপে ব্যাবহৃত হয়।আর ক্যারট সীড অয়েল হলো ক্যারটের বীজ থেকে হয় এবং এটা এসেন্শিয়াল অয়েল।যা কসমেটিক সেক্টরে ইউজ হয়। Carrot Seed Essential Oil
ত্বকের যত্নে ক্যারট সীড অয়েল কি কি উপকার করে চলুন জেনে নেই
১.ব্যাকটেরিয়া ও ফাংগাল আক্রমন থেকে রক্ষা করে:
এন্টিফাংগাল এবং এন্টিব্যাকটেরিয়াল ন্যাচার এর হওয়ায় ত্বকের নানা ধরনের ব্যাকটেরিয়া ও ফাংগাল ইনফেকশন থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
এটার জন্য :
১ চিমটি অশ্বগন্ধা গুড়ো+হলুদ গুড়ো ২ চিমটি+১ চামচ কোকোনাট অয়েল +২ ড্রপ ক্যারট সিড অয়েল মিশিয়ে একটা মিক্সিং তৈরী করুন। ত্বকে লাগিয়ে ৫/৬ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।সপ্তাহে একবার এটা করুন।
২.ত্বকের ব্রাইটনেস ও গ্লো বৃদ্ধি করে:
প্রচুর পরিমানে এন্টিঅক্সিডেন্টস থাকার কারনে ক্যারট সীড অয়েল ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে এফেক্টিভ । এছাড়াও স্কিনের গ্লো বাড়িয়ে তুলতেও বিশেষ পারদর্শী এটি।
সেজন্য,
গোলাপ জল এক চামচ+মুলতানি মাটি এক চামচ+মধূ হাফ চামচ+ অলিভ অয়েল ৫/৬ ড্রপ+২ ড্রপ ক্যারট সীড অয়েল মিশিয়ে সপ্তাহে তিন দিন ইউজ করুন।স্কিন ভিসিবলি গ্লো করবে।
৩.প্রি এজিং ভাব কমাতে :
বয়সের আগেই অনেকের ত্বক বেশিমাত্রায় বয়স্ক দেখায়।সেটা নানাবিধ কারনেই হতে পারে।এই ক্ষেত্রে ক্যারট সিড অয়েল দূর্দান্ত কাজ করে।এটার এন্টিইনফ্ল্যামেটরী,এন্টিঅক্সিডেন্টাল,ফ্ল্যাভিনয়েডস এবং রিচ ভিটামিন প্যাক সম্মিলিত ভাবে প্রি এজিং দূর করতে কাজ করে। Carrot Seed Essential Oil
সেজন্য, কমলার খোসা গুড়ো+শশার রস বা গুড়ো+এলোভেরা ২ চামচ +২ ড্রপ ক্যারট সীড অয়েল+বাদাম তেল ১ চামচ মিশিয়ে ত্বকে লাগান।১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।প্রতি সপ্তাহে এক বার করে প্যাকটির ব্যাবহার আপনার স্কিন অনেকটাই তারুন্যদীপ্ত করে তুলবে।
৪.ত্বক পুনর্গঠিত করতে:
নান কারনেই ত্বক নস্ট হয়।ক্যারট সীড অয়েল ত্বকের ভেতর থেকে পুস্টি শোষিত করতে সহায়তা করে।ত্বক একদম নতুন ভাবে রেজিউভিনেট করে তোলে।
এজন্য,বাওবাব অয়েল ২ ফোটা,ক্যারট সীড অয়েল ২ ফোটা নিয়ে তার সাথে গ্লিসারিন ও অলিভ অয়েল মিশিয়ে রাতে ঘুমানোর পূর্বে ব্যাবহার করুন।
৫.ব্লক সানলাইট:
ক্যারট সীড অয়েলে অ্যাম্বিলিফেরন নামক একটা কম্পাউন্ড রয়েছে।এটা ক্ষতিকারক UVA রশ্নি থেকে স্কিন কে প্রটেক্ট করে। Carrot Seed Essential Oil
বাইরে বের হবার আগে সানস্ক্রিম যদি হাতের কাছে না পান তবে ৩ ফোটা অলিভ অয়েলের সাথে ১ ফোটা ক্যারট সীড অয়েল মিশিয়ে লাগিয়ে নিন।ব্যাস হয়ে গেলো দারন এফেক্টিভ সান প্রটেক্টর।
৬.হাইপারপিগমেন্টেশন, ফাইন লাইন্স, রিঙ্কলস দূর করতেও ক্যারট সীড অয়েল অনেক ভালো কাজ করে।
এজন্য কফির সাথে এক চামচ আমন্ড অয়েল+দুই ড্রপ ক্যারট সীড অয়েল মিশিয়ে স্ক্রাব বানিয়ে ইউজ করুন।
এবার আমরা জানবো যে,ক্যারট সীড অয়েল হেয়ার কেয়ারে কিভাবে কাজ করে।পাশাপাশি ব্যাবহার বিধি ও জেনে নেবো।
১.চুল গজানোতে এবং চুল পড়া রোধে সুপার্ব:
ভিটামিন এ,বি,সি,ডি ই এর সাথে প্রচুর পরিমান বিটা ক্যারোটিন এই অয়েলটিকে করে তুলেছে চমৎকার এন্টিঅক্সিডেন্টাল ন্যাচার এর।
যে কারনে এটা চুল পড়া আশানূরুপ ভাবে কমায়।নতুন চুল গজানোর প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে।
২.স্ক্যাল্পের ব্যাকটেরিয়া ও ফাংগাস সংক্রমন দূর করে:
অনেকের স্ক্যাল্প ই অতিমাত্রায় ছত্রাক আক্রান্ত হয়।ইরিটেশন হয় ও স্ক্যাল্প দূর্বল হয়ে পড়ে।
ক্যারট সীড অয়েল এই সংক্রমন রোধ করতে দারুন কার্যকরী।
৩.চুল এবং স্ক্যাল্পকে ময়েশ্চারাইজড
করে:
চুল এবং স্ক্যাল্পকে ময়েশ্চারাইজড রাখতে সহায়তা করে।
খুব সহজেই এবজর্ব হয় বিধায় চুলকে স্টিকি ও ময়লা করে তোলেনা।
ব্যাবহারবিধি
কোকোনাট বা অলিভ অয়েলের সাথে মিশিয়ে সরাসরি ইউজ করা যায়। এছাড়াও হেয়ার প্যাক,শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার এর সাথে মিশিয়েও ব্যাবহার করা যায়।
মেন্টাল হেল্থের ক্ষেত্রে Carrot Seed Essential Oil এর ইউজ:
চমৎকার কাল্মিং স্মেল এর কারনে ক্যারট সীড অয়েল স্ট্রেস রিলিফেও ভালো কাজ করে।কটন বলে এক দুই ফোটা ক্যারট সীড অয়েল মিশিয়ে ঘ্রাণ নিন।খুব সতেজ,চিলড এবং রিলাক্স ফিল হবে।এছাড়া ডিফিউসার হিসেবেও এটা ব্যাবহার করা যায়।
কি কারনে ক্যারট সীড অয়েলটি আমার এতো পছন্দ?
১.প্রথমত,এটা সব ধরনের ত্বক এবং চুলে ইউজ করা যায়।
২.এটা একদম ডিপলি রিজিউভিনেট করে। ত্বক এবং চুল দুই ক্ষেত্রেই।
৩.মনমুগ্ধকর স্মেল নিমিশেই স্ট্রেস কমায়।
৪.মুড এনহ্যান্সারও এনার্জি রিগেইনার।
৫.পরিমানে খুব অল্প লাগে বিধায় দীর্ঘদিন ব্যাবহার করা যায়।
এই সমস্ত কারনে ক্যারট সীড অয়েলটি আমার পছন্দ।
আমি কোন ব্র্যান্ডের ক্যারট সীড অয়েল লাইক করি এবং কেন করি?
১.আমি পারসোনালি ‘অর্গানিকাওন’ স্কিন কেয়ার ব্র্যান্ড এর ক্যারট সীড অয়েলটি ইউজ করে ভালো রেজাল্ট পেয়েছি।
২.এটি ১০০% পিওর ও ন্যাচারাল এবং স্মেল ও বেশ তাজা। Carrot Seed Essential Oil
৩.আর ‘অর্গানিকাওনের ‘ সমস্ত প্রডাক্ট USA Herbal Academy Certified বিধায় প্রডাক্টের শিওরিটি নিয়ে আমি হয়েছি নিশ্চিন্ত।
৪.অন্য বেশ কিছু ব্র্যান্ডের ক্যারট সীড অয়েল আমি ইউজ করে দেখেছি।কিন্তু আমার স্মেল এলার্জি আছে বিধায় সেগুলো কেন যেন সহনীয় হয়নি ‘অর্গানিকাওনের’ অয়েলটির সুইট,সফ্ট এবং আর্থি এরোমা আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে।যাদের আমার মতো স্মেল এলার্জি আছে তাদের জন্য এটা বেস্ট।
৬. ফাইনালি,এটা ইউজ করে স্যাটিসফাইড হয়েছি আমি।
তাই ‘অর্গানিকাওনের’ ক্যারট সীড অয়েলটিই আমার পছন্দ।
মজার তথ্য:
আপনি জেনে অবাক হবেন যে,
ক্যারট সীড অয়েলের শ্রুতিমধূর কিছু নাম রয়েছে।কুইন এনিস লেস,বিশপ’স লেস,বার্ডস নেস্ট,বি’স নেস্ট নামেও এটা পরিচিত।
প্যাকেজিং:
১.’অর্গানিকাওনের’ ক্যারট সীড এর ছোট্ট ১০ মিলি এসেন্শিয়াল অয়েলটির প্যাকেজিং কেয়ালিটি প্রিমিয়াম লেভেলের।
২. ইউজিং এর সুবিধার্থে সাথে ড্রপার দেয়া আছে।
প্রডাক্টটি ব্যাবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা:
১.ব্যাবহারের পূর্বে অবশ্যই প্যাচ টেস্ট করে নিন।
২.আলোর সংস্পর্শ থেকে দূরে শুস্ক ও ঠান্ডা স্থানে রাখুন।
৩.৭ বছরের কম শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
৪.প্রেগন্যান্সি তে ব্যাবহারের পূর্বে ডক্টরের পরামর্শ নিতে হবে।
৫. বোতলের মুখ খোলার ১২ মাসের মধ্যে ব্যাবহার করে ফেলুন।
সুপ্রিয় পাঠক,ক্যারট সীড অয়েল সম্পর্কে আমরা অনেককিছুই জানলাম আজ।
স্কিন ও হেয়ার কেয়ারে অন্যমাত্রা যোগ করেছে এই চমৎকার এসেন্সিয়াল অয়েলটি।
আপনারা চাইলে ‘অর্গানিকাওনের’ ক্যারট সীড অয়েলটি ট্রাই করে দেখতে পারেন।প্রডাক্টটি নিতে হলে ‘অর্গানিকাওনের’ ফেসবুক পেজে নক করুন।
Additional information
Weight | 0.01 kg |
---|
Reviews
There are no reviews yet.