স্কিন মানবদেহের সবচেয়ে বড় অর্গান। প্রত্যেকের স্কিনের নির্দিষ্ট টাইপ রয়েছে। নিজের স্কিন টাইপ জানা থাকলে স্কিনের জন্যে সবচেয়ে ইফেক্টিভ রুটিন ও প্রোডাক্ট সিলেক্ট করা যায় যা ধারাবাহিকভাবে হেলদি স্কিন মেইনটেইন করতে সাহায্য করে। এছাড়া নিজের DIY স্কিন কেয়ার রুটিন ডেভেলপ করার জন্যে স্কিন টাইপ জানা থাকা জরুরী।
সাধারনত ৫ ধরনের স্কিন টাইপ রয়েছে এগুলো হলোঃ অয়েলি, ড্রাই, কম্বিনেশন, নরমাল ও সেনসিটিভ স্কিন। প্রতিটি টাইপের আবার উপধরন থাকতে পারে। প্রত্যেক স্কিন টাইপের কিছু ইউনিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আমরা এখন এই বিষয়গুলোর ডিটেইলস জানবো।
স্কিন টাইপ নির্ধারনের ফ্যাক্টরসমূহ
জেনেটিক্স
ত্বকের ধরন নির্ধারনে জেনেটিক্স একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। খাবার বা পরিবেশগত কারনে তৈরি হওয়া এলার্জির প্রতি আমাদের শরীর যে প্রতিক্রিয়া দেখায় তা জিনের(বংশগতির আণবিক একক) প্রভাবে হয়। আপনার বাবা-মা বা পরিবারের সদস্যদের কারো সেনসিটিভ স্কিন থাকলে আপনারও সেনসিটিভ স্কিন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়ার প্রভাব
কোনো জায়গার আবহাওয়া স্কিনের উপর প্রভাব রাখতে পারে। আপনার যদি অয়েলি স্কিন থাকে আর আপনি যদি কোনো ড্রাই ওয়েদার রিজিওনে মুভ করেন সেক্ষেত্রে দেখা যেতে পারে আপনার স্কিনের তৈলাক্ততা কমে আসবে এবং এক সময় ড্রাই স্কিনও হয়ে যেতে পারে।
হরমোনের ফ্লাকচুয়েশন
বিভিন্ন ধরনের হরমোন যেমন ইস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন নেচারাল ওয়েল প্রোডাকশনকে প্রভাবিত করতে পারে। এই হরমোনগুলোর আধিক্য ব্রণ, পিসিওএস ও চুলের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারন হতে পারে।
লাইফস্টাইল
অতিরিক্ত স্ট্রেস, কম ঘুমানোর কারনে কর্টিসোল হরমোনের উৎপাদন বৃদ্ধি পেতে পারে যা স্কিন ইনফ্লামেশন, ড্রাই স্কিন তৈরি করতে পারে। এছাড়া খাদ্যভ্যাসও স্কিনের উপর প্রভাব ফেলে যেমন অধিক পরিমানে চিনি গ্রহন বার্ধক্য ত্বরান্বিত করে।
৫ ধরনের স্কিন টাইপ
অয়েলি স্কিন
যাদের ত্বক অয়েলি তাদের চেহারা চকচকে থাকে। বিশেষ করে টি জোন অর্থাৎ কপাল, নাকের অংশ ও চিবুক তেলতেলে দেখায়। অয়েলি স্কিনে মুখের পোরসগুলো বেশ দৃশ্যমান হয় । এই পোরসগুলোতে তেল আটকে ব্রণ, ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস সৃষ্টি করে। আমাদের দেশ নাতিশীতোষ্ণ হলেও বর্তমানে উষ্ণতা অনেক বেশি। এমন আদ্র উষ্ণ পরিবেশে অয়েলি স্কিনের অবস্থা আরও খারাপ হয়।
অয়েলি স্কিন কেন হয়?
ত্বকের ঠিক নিচের লেয়ারে অবস্থিত সেবাসিয়াস গ্রন্থি থেকে সেবাম নামে এক ধরনের তরল নিঃসৃত হয় যা স্কিনকে ফাংগাল, ব্যাক্টেরিয়াজনিত সমস্যা থেকে রক্ষা করে। এছাড়া সেবাম স্কিনের হাইড্রেশন লেভেল মেইন্টেইনের পাশাপাশি ইলাস্টিসিটি বজায় রাখে।
অতিরিক্ত সেবাম উৎপন্ন হলে তা ত্বকের লোমকূপ ও পোরসের মাধ্যেমে স্কিনের উপরের লেয়ারে চলে আসে যার ফলে স্কিন অয়েলি হয়।
অয়েলি স্কিন নির্ধারনের ফ্যাক্টর
অয়েলি স্কিন নির্ধারনের প্রধান ফ্যাক্টর হলো জিন। এছাড়া আমাদের শরীরে হরমোনজনিত কোনো পরিবর্তন হলে এটি অয়েল বা সেবাম উৎপাদন বৃদ্ধি করে, অতিরিক্ত তেল ত্বকের পোরসগুলো ব্লক করে এবং বড় করে যা তৈলাক্ত ত্বক সৃষ্টি করে।
অয়েলি স্কিনে বলিরেখা কম হয়
অয়েলি স্কিনে পর্যাপ্ত সিবাম থাকায় রিংকল ও ফাইন লাইন তৈরি হওয়ার প্রবনতা কম থাকে।
ড্রাই স্কিন
ড্রাই স্কিনে মূলত স্কিন শুষ্ক থাকে। শাওয়ারের পর ত্বক শক্ত হয়ে যায়। হাটু, কনুই, কপাল, ভ্রু দেখতে ফাটা ফাটা বা লেয়ার তৈরি হয়। চুলকানি ড্রাই স্কিনের কমন একটি প্রব্লেম যা র্যাশ সৃষ্টি করে।
ড্রাই স্কিন কেন হয়?
ড্রাই স্কিন সম্পূর্ণ অয়েলি স্কিনের বিপরীত অবস্থা। সেবাম উৎপাদন কম হওয়ার কারনে শুষ্ক ও রুক্ষ হয়। ড্রাই স্কিনের ইলাস্টিসিটি কম থাকে। যদিও এই স্কিনে পোরসগুলো খুব বেশি দৃশ্যমান হয় না।
ড্রাই স্কিন হওয়ার পেছনের প্রধান কারন জেনেটিক। বাবা মা এর ড্রাই স্কিন এর সমস্যা থাকলে তা সন্তানের মধ্যে ট্রান্সফার হতে পারে। শুষ্ক আবহাওয়াতেও ড্রাই স্কিনের সমস্যা হয়। তবে এটি আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে সাথে ঠিক হয়ে যায়।
হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ড্রাই স্কিনের অন্যতম কারণ যা সাধারনত বয়ষ্কদের ক্ষেত্রে দেখা যায়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্কিন শুষ্ক হয়ে যায় এবং বলিরেখা সৃষ্টি হয়।
ড্রাই ওয়েদারের মতো ডিহাইড্রেশনের কারনেও সাময়িক ড্রাই স্কিন হতে পারে। পর্যাপ্ত পানি পান করার মাধ্যমে এটি রোধ করা যায়।
ড্রাই স্কিনকেয়ার টিপস
Hot Showers পরিহার করুন
হট শাওয়ার স্কিনের নেচারাল আদ্রতা কমিয়ে দেয়। এজন্যে যাদের ড্রাই স্কিন তারা লং ও স্টিমি শাওয়ার পরিহার করা উচিৎ। অনেক বেশি ঠান্ডা হলে হালকা গরম পানি ব্যবহার করা যেতে পারে।
এয়ার কন্ডিশনার
যেহেতু আমরা এখন অনেকটাই গ্রীষ্মমন্ডলীয় দেশের অন্তর্ভুক্ত তাই সারাদিন-ই প্রায় এসি রুমের মধ্যে থাকা হয়। এসি ত্বকের নেচারাল ময়েশ্চারাইজার কেড়ে নেয়। তাই বারবার অল্প অল্প করে পানি পান করে ও স্কিনকে ময়েশ্চারাইজ করে রাখতে হবে।
হিউমিডিফায়ার
শীতের মাস গুলোতে হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন। এটি ড্রাই স্কিনের ব্যক্তিদের ভালো উপকারে আসে। এছাড়া ঠান্ডায় হাটু, ঠোঁট, কনুই এগুলোটে ফাটা দেখা দিতে পারে, তাই এগুলো ময়েশ্চার করে রাখুন।
Benzoyl peroxide যুক্ত প্রোডাক্ট ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন
এই ক্যামিকেলটি স্কিনের ড্রাইনেস বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া এটি অনেক সময় স্কিনে বার্নিং সেনসেশন সৃষ্টি করে। যদি এটি ব্যবহার করতেই হয় তবে অবশ্যই আগে প্যাচ টেস্ট করে নিতে হবে।
সূর্যরশ্মির ড্রাই স্কিনে প্রভাব
ড্রাই স্কিন সূর্যরশ্মির প্রতি অনেক বেশি সংবেদনশীল। তাই দিনের বেলায় সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। নেচারাল স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে পারেন। গ্লিসারিন, খনিজ তেল, ল্যাকটিক অ্যাসিড, ডিমিথেকোন, হায়ালুরোনিক অ্যাসিডের মতো প্রাকৃতিক উপাদানগুলো শুষ্ক ত্বকের জন্য ভালো।
ময়শ্চারাইজিং
আপনার স্কিনে স্যুইট করে এমন একটি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। ড্রাই স্কিনে প্রতিদিন ময়েশ্চারাইজার ইউজ করা আবশ্যক। শাওয়ার নেওয়ার পর এটি ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভালো উপকার পাওয়া যায়।
ডায়েট টিপস
ড্রাই স্কিনে প্রচুর পানি পান করতে হয়। এছাড়া দুধ, পনির, বাদাম ও মাছ নিয়ম করে খেতে হবে। ওমেগা-৩ যুক্ত খাবারগুলো শরীরে নেচারাল অয়েল তৈরিতে সহায়তা করে। অলিভ অয়েল এবং জোজোভা অয়েল ড্রাই স্কিনে বেশ স্বস্তি দেয়।
কম্বিনেশন স্কিন
এটি ত্বকের সবচেয়ে কমন টাইপ। কম্বিনেশন স্কিন টাইপ আইডেন্টিফাই করা সবচেয়ে কঠিন। যেখানে স্কিনের নির্দিষ্ট অংশ অয়েলি হয় আবার অন্য অংশ স্বাভাবিক বা ড্রাই হয়। এই ধরনের স্কিন মাঝে মাঝে সংবেদনশীলতাও দেখায়।
কম্বিনেশন স্কিনে সাধারনত টি জোন অয়েলি হয়। অন্য অংশ ড্রাই হয়। প্রাথমিকভাবে দুটো ফ্যাক্টর কম্বিনেশন স্কিনের জন্যে দায়ী ধরা হয়। প্রথমটি হলো জেনেটিক আর দ্বিতীয়টি আবহাওয়া।
বাই বর্ন অনেকেই জেনেটিক্যালি কম্বিনেশন স্কিন পেয়ে থাকে। আবার গ্রীষ্মমন্ডলীয় এলাকার একজন অয়েলি স্কিন পার্সন শীত প্রধান কোনো এলাকায় মুভ করলে দেখা যাবে তার স্কিনের কিছু অংশ ড্রাই হয়ে কম্বিনেশন স্কিন তৈরি হয়েছে।
এছাড়া দীর্ঘমেয়াদে কোনো মেডিসিন গ্রহন, স্ট্রেস এর কারনে কম্বিনেশন স্কিন হতে পারে।
কম্বিনেশন স্কিনকেয়ার টিপস
কম্বিনেশন স্কিনের পারফেক্ট টেক কেয়ার করা সবচেয়ে কঠিন। আপনার স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করার সময় হালকা জেল-ভিত্তিক ক্লিনজার ব্যবহার করুন যা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে কিন্তু পোরস ব্লক করে না।
এলোভেরা ও শসার নির্যাসযুক্ত নেচারাল স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে পারেন, যেগুলো অবশ্যই প্যারাবেন ও আর্টিফিসিয়াল ফ্রাগরান্সমুক্ত হবে। এগুলো আপনার স্কিন মসৃণ রাখবে।
যেহেতু কম্বিনেশন স্কিনে অয়েল ও ড্রাই উভয় ধরনের বৈশিষ্ট্য আছে তাই টি জোনের জন্যে অয়েল ফ্রী লাইট ওয়েটের ময়েশ্চারাইজার এবং গাল, কনুই, তালু ও অন্য ড্রাই অংশে ভারি ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করুন।
নরমাল স্কিন
নরমাল স্কিনে পরিমিত পরিমানে সেবাম উৎপন্ন হওয়ায় স্কিন অয়েলি বা ড্রাই কোনোটা না হয়ে ব্যালেন্স অবস্থায় থাকে। তবে প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে নরমাল স্কিন প্রায় পাওয়া যায় না বললেই চলে। নরমাল স্কিন ষ্পর্শে নরম অনুভূত হয়। এই স্কিনে ব্রন, র্যাশ ও চুলকানিমুক্ত হয়।
নরমাল স্কিনের পোরসগুলো আঁটসাঁট থাকে তাই চেহারা উজ্জ্বল ও মসৃণ দেখায়। বয়ঃসন্ধির পূর্ব পর্যন্ত বেশিরভাগ শিশুর ত্বক নরমাল স্কিন হয়।
নরমাল স্কিনকেয়ার টিপস
নরমাল স্কিনে উইকলি একবার এক্সফোলিয়েট করা উচিৎ। ব্যবহার করুন মাইল্ড স্কিন কেয়ার প্রোডাক্টস, সবচেয়ে ভালো হয় নেচারাল বা অর্গানিক প্রোডাক্টস।
সেনসিটিভ স্কিন
প্রায় সকল স্কিন টাইপ-ই একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় সেনসিটিভ হওয়ায় স্কিন স্পেশালিস্টগণ এটাকে আলাদা শ্রেনিবিভাগে দিতে নারাজ। কারো কারো স্কিন নির্দিষ্ট কোনো খাবার বা দূষিত কিছুর প্রতি সেনসিটিভিটি দেখানোয় তাদের স্কিনকে স্পেসিপিক কোনো কিছুর জন্যে সেনসিটিভ স্কিন ধরা হয়।
সেনসিটিভ স্কিন টাইপ কিভাবে শনাক্ত করবেন
সেনসিটিভ স্কিনের লোকেরা যে জিনিসের প্রতি সংবেদনশীল তার প্রতিক্রিয়া হিসাবে র্যাশ, রেডনেস এবং চুলকানি অনুভব করে। এটি কোনো নির্দিষ্ট খাবার, স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট বা সূর্যরশ্মি হতে পারে। এশিয়ানদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সেনসিটিভ স্কিন দেখা যায়।
সেনসিটিভ স্কিনকেয়ার টিপস
যেহেতু এই স্কিন টাইপের এলার্জি, ইনফ্লামেশন ও অন্যান্য প্রাদুর্ভাবের প্রবণতা রয়েছে তাই যেকোনো স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট ইউজ করার আগে প্যাচ টেস্ট করে নিতে হবে। হোমমেড বা নেচারাল স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট যেগুলো ক্ষতিকর কেমিক্যাল ফ্রী এমন আইটেমগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
স্কিনের বিভিন্ন অবস্থা
মানুষ তার সারাজীবনে অয়েলি, ড্রাই, সেনসিটিভ এই কয়েক ধরনের যেকোনোটি এক্সপেরিয়েন্স করতে পারে। এগুলো প্রাথমিকভাবে ডিএনএ, ওয়েদার ও খাদ্যভ্যাস এর উপর নির্ভর করে হয়ে থাকে।
একনি
বেশিরভাগ মানুষই পিউবার্টিতে ব্রণের সমস্যায় পড়েন। অতিরিক্ত তেল উৎপন্ন হওয়ার কারণে বা পোরসে অনেক ময়লা বা সেবাম আটকে গেলে একনি হয়। একনির কয়েকটি কমন কন্ডিশন হলোঃ পিম্পলস, সিস্টিক লিজিওনস, বাম্পস, ব্ল্যাকহেডস ও হোয়াইটহেডস। আপনার যদি অনেক বেশি হরমোনের ফ্লাকচুয়েশন থাকে তাহলে আপনার ওল্ডার এইজেও একনির প্রব্লেম হতে পারে।
এটোপিক ডার্মাটাইটিস (একজিমা)
এটিও স্কিনের একটি খুব কমন অবস্থা। হালকা থেকে গুরুতর ইচিনেস, হাত-পা ও মাথার ত্বকে লাল দাগ থেকে এটি নিশ্চিত করা হয়। এটি ধুলাবালি, খাবার, এলার্জিক রিয়েকশন বা বিভিন্ন চিকিৎসা নেয়ার কারনেও হতে পারে।
Seborrheic Dermatitis
সেবোরিক ডার্মাটাইটিসও স্কিনের একটি কমন অবস্থা । এটির কারণ এখনও ষ্পষ্ট নয়। এটি মাথার ত্বক, নাক, চোখের পাতা এবং ভ্রু এরিয়ার স্কিনকে স্তরপুর্ণ করে। আপনার স্ক্যাল্পের স্কিন যদি অয়েলি হয় তাহলে আপনি খুশকি ও ইচিনেস অনুভব করার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। সাধারণত শীতে বা শুষ্ক আবহাওয়ায় এই সমস্যা প্রকট হয়।
Rosacea
রোজেশা অনেকটা ব্রণের মতোই যা বাম্পস, রেডনেস ও র্যাশ সৃষ্টি করে। এটি বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বয়স্ক মহিলাদের অধিক পরিমাণে হরমোন ফ্লাকচুয়েশনের কারণে হয়ে থাকে।
অবশেষে, আপনার স্কিন টাইপ কি পরিবর্তন হতে পারে?
বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্কিন টাইপ চেইঞ্জ হতে পারে। চাইল্ড এইজ যেখানে স্কিন নরমাল থাকে সেখানে পিউবার্টি বা এডাল্ট এইজে সেটি অয়েলি, ড্রাই বা কম্বিনেশন স্কিনে রুপান্তর হয়।
আশা করি এই ব্লগে আপনারা অনেক ইনফরমেশন জানতে পেরেছেন। আপনাদের কোনো প্রশ্ন থাকলে বা স্কিন কেয়ার রিলেটেড কোনো টপিক নিয়ে জানতে চাইলে কমেন্টে জানিয়ে দিন। আমরা সেসব টপিক নিয়ে আগামী দিনে লিখবো।
Leave a comment